শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৮ অপরাহ্ন
এম.এইচ.ফাহাদ-বিশেষ প্রতিনিধি: ভোলায় ঘূর্নিঝড় বুলবুল এর (১০ নম্বর) সতর্কতা সংকেত চলাকালীন অবস্থায় গত(১০নভেম্বর২০১৯) ইং বেলা ১২:৩০ ঘটিকায় ভোলার রাজাপুরের মেঘনা নদীর মোহে ফিশিং বোট (Fishing Boat) ঝড়ের কবলে পরে ডুবে যাওয়ার ঘটনা ঘটে।
পরে ঘটনাস্থলে ভোলা জেলার পুলিশ সুপার, সরকার মোহাম্মদ কায়সার এর নেতৃ্ত্বাধীন ভোলা সদর মডেল থানার ওসির সংগীয় ফোর্সসহ ঐ ডুবে যাওয়া ফিসিং বোটের মালিক সহ ঘটনাস্থল থেকে মোট (১০)দশ জন মাঝি মাল্লাকে রাজাপুরস্থ মেঘনা নদীর মোহ হতে জীবিতভাবে উদ্ধার করতে সক্ষম হন।
পরে তাদের সকলের পরিচয় নিতে গিয়ে জানাযায় উদ্ধার হওয়া সবাই ভোলার চরফ্যাশন উপজলার দুলারহাটের বাসিন্দা। এরা হলেন,১/মোঃশামিম(২২) ২/কালুমিয়া(২৫)৩/আমজাদ(২৮)৪/জাকির(৩৫)৫/ফয়সাল(২২) ৬/আজাদ(৩৮)৭/হোসেন (২৪)৮/ছালাউদ্দিন(৩৫)৯/জামাল(৩৭) এবং বোটের মালিক মোঃতোফায়েল(৩৭)কে উদ্ধার করে ভোলা সদর থানার পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়।
এব্যাপারে ভোলা সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃএনায়েত হোসেন জানান,উদ্ধারকৃত সবাই ভোলার চরফ্যাশন উপজেলা ও দুলারহাটের বাসিন্দা। ভোলায় মৎস বিক্রি করে ফেরার পথে সবাই ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের মেঘনার মোহে ঝরের কবলে পরে,পরে ফিসিং বোড সহ সবাই ডুবে যাওয়ার ঘটনা ঘটলে এদের মধ্যে বোটে থাকা ২৪ জন মাঝিমাল্লার মধ্যে আমরা সর্বমোট ১০ জনকে ভোলার কোস্টগার্ডের সদস্য ও সদর থান্র পুলিশ সদস্যদের যৌথ উদ্যেগে উদ্ধার কাজ পরিচালনা করে ডুবে যাওয়া বোটের মালিকসহ দশ জনকে উদ্ধার করতে সক্ষম হই।
বর্তমানে তারা সবাই ভোলা থানায় পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। জেলা পুলিশ সুপার উদ্যগে তাদের সবাইকে নিজ নিজ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান ভোলা সদর থানার ওসি এনায়েত হোসেন । এসময় উপস্থিত ছিলেন ভোলা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) জনাব এস.এম মিজানুর রহমান,রাজাপুর ইউনিয়নের ইউপি চেয়্যারম্যান মিজানুর রহমান মিজান খা’সহ অন্যান্য অফিসার ও পুলিশ সদস্যরা।